কোন সম্প্রদায়ের সাথে সাক্ষাৎ করতে গেলে তাদের সালাতে যেন ইমামতি না করে, জেনে নিন ।
ইমাম আবূ ঈসা তিরমিযী (রহঃ) বলেনঃ এই হাদীসটি হাসান-সহীহ। অধিকাংশ সাহাবী এবং অপরাপর আলিমগণ এই হাদীস অনুসারে আমল করেছেন। তাঁরা বলেনঃ সাক্ষাৎকারী অপেক্ষা বাড়ির কর্তা ইমামতির অধিক হকদার। কতক আলিম বলেনঃ বাড়ির কর্তা যদি অনুমতি দেন তবে ইমামতি করায় কোন দোষ নেই। ইমাম ইসহাক (রহঃ) মালিক ইবনুল হুওয়ায়রিস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণিত হাদীসটির উপর কঠোরভাবে আমল করেন। তিনি বলেনঃ বাড়ির কর্তা যদি অনুমতিও দেন, তবুও কেউ এ ক্ষেত্রে ইমামতি করবে না। এমনিভাবে বাইরের কেউ যদি কোন সম্প্রদায়ে বা মহল্লার মসজিদে আসে, তবে সে মসজিদের সালাতে ইমামতি করবে না, বরং ঐ সম্প্রদায়েরই একজন ইমামতি করবে।
باب مَا جَاءَ فِيمَنْ زَارَ قَوْمًا لاَ يُصَلِّي بِهِمْ
حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ، وَهَنَّادٌ، قَالاَ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ أَبَانَ بْنِ يَزِيدَ الْعَطَّارِ، عَنْ بُدَيْلِ بْنِ مَيْسَرَةَ الْعُقَيْلِيِّ، عَنْ أَبِي عَطِيَّةَ، رَجُلٍ مِنْهُمْ قَالَ كَانَ مَالِكُ بْنُ الْحُوَيْرِثِ يَأْتِينَا فِي مُصَلاَّنَا يَتَحَدَّثُ فَحَضَرَتِ الصَّلاَةُ يَوْمًا فَقُلْنَا لَهُ تَقَدَّمْ . فَقَالَ لِيَتَقَدَّمْ بَعْضُكُمْ حَتَّى أُحَدِّثَكُمْ لِمَ لاَ أَتَقَدَّمُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ “ مَنْ زَارَ قَوْمًا فَلاَ يَؤُمَّهُمْ وَلْيَؤُمَّهُمْ رَجُلٌ مِنْهُمْ ” . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ أَكْثَرِ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَغَيْرِهِمْ قَالُوا صَاحِبُ الْمَنْزِلِ أَحَقُّ بِالإِمَامَةِ مِنَ الزَّائِرِ . وَقَالَ بَعْضُ أَهْلِ الْعِلْمِ إِذَا أَذِنَ لَهُ فَلاَ بَأْسَ أَنْ يُصَلِّيَ بِهِ . وَقَالَ إِسْحَاقُ بِحَدِيثِ مَالِكِ بْنِ الْحُوَيْرِثِ وَشَدَّدَ فِي أَنْ لاَ يُصَلِّيَ أَحَدٌ بِصَاحِبِ الْمَنْزِلِ وَإِنْ أَذِنَ لَهُ صَاحِبُ الْمَنْزِلِ . قَالَ وَكَذَلِكَ فِي الْمَسْجِدِ لاَ يُصَلِّي بِهِمْ فِي الْمَسْجِدِ إِذَا زَارَهُمْ يَقُولُ لِيُصَلِّ بِهِمْ رَجُلٌ مِنْهُمْ .
]]>