সুলতান মেলিক শাহ
বাংলাদেশের ঐতিহাসিক নগরী গৌড়, যেখানে অতীতে মেলা চলত সেখানে একজন অসাধারণ রাজা প্রশাসন করেননি তা হলো মেলিক শাহ। সুলতান মেলিক শাহ ছিলেন গৌড় সাম্রাজ্যের একজন প্রভাবশালী রাজা এবং তার শাসনের সময়ে গৌড় অত্যন্ত ঐতিহাসিক অবদান রেখেছেন।
সুলতান মেলিক শাহের জন্ম হয় ১৩শ শতাব্দীতে, যখন বাংলার রাজনৈতিক সীমান্ত নির্ধারিত হচ্ছিল এবং রাজা বলক বিজয় সেই সময়ে সুলতান মেলিক শাহ প্রথম প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। তার সাম্রাজ্য বিস্তৃত ছিল পাশ্চিমে বিহার, উত্তরে বহুপারাগড় এবং দক্ষিণে গাঁধার অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশের অধিকাংশ অঞ্চলে।
মেলিক শাহের শাসনের সময়ে বাংলা ভাষার সম্প্রচার ও বঙ্গবন্ধু মুসলিম সমাজের প্রভাব বেড়েছিল। তিনি বাংলার সাংস্কৃতিক ও আর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রেখেছিলেন। মেলিক শাহের শাসনামলে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের উন্নতি হয়েছিল এবং ধর্মীয় সাহিত্যে অত্যন্ত উৎসাহী হয়েছিলেন।
সুলতান মেলিক শাহের শাসনে শিল্প ও বিজ্ঞানের উন্নতির অপূর্ব প্রসার হয়েছিল। সাহিত্য, গান, ও চিত্রকলা তার আওতাধীন বিপন্ন হয়েছিল। বিজ্ঞানে তার সাহিত্যিক কর্মকে বাস্তবায়িত করা হয়েছিল এবং নতুন উদ্ভাবনী চিকিৎসা, গণিত, ও পদার্থবিদ্যা ইত্যাদি প্রবর্তিত হয়েছিল।
সুলতান মেলিক শাহের শাসনের শেষকালে যুদ্ধের মধ্যে তিনি অনেক সময় অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং তার সামরিক জটিলতা ছিল একটি প্রধান বিপদ। মেলিক শাহের শাসনামলে প্রজাতন্ত্রের মূল মূল্য এবং ন্যায় প্রধান হতো। তার প্রতিষ্ঠানিত শাসনামে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের অধিকার ও স্বাধীনতা বিবেচনা করা হয়েছিল।
সুলতান মেলিক শাহের শাসনের পরামর্শে, বাংলার ঐতিহাসিক প্রান্ত গৌড় একটি সাংবিধানিক এবং সামরিক কেন্দ্র হিসেবে উন্নতি পেয়েছিল। তার শাসনামে সমাজের মানুষের অধিকার ও স্বাধীনতা প্রধান অংশ হতো এবং তিনি প্রজাতন্ত্রের অনুষ্ঠানিক আদর্শের প্রয়োগ করেছিলেন।
সুলতান মেলিক শাহের প্রভাব ও ঐতিহাসিক প্রভাব আজও বাংলার সংস্কৃতি এবং ঐতিহাসিক পরিচয়ে অবিস্মরণীয়। তার সাহস, প্রজন্মের উন্নতির লক্ষ্যে নিজেকে বিনোদন ও আলোচনা প্রস্তুত করেছিলেন। তার প্রশাসন ও ব্যক্তিত্ব আমাদের প্রেরণাশীল এবং সামর্থ্যশালী ব্যক্তির এক নজরে বাংলার ইতিহাসে অমর করে রেখেছে।